দীপংকর তালুকদার আরও বলেন, নানিয়ারচর উপজেলা চেয়ারম্যান শক্তিমান চাকমাকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। হত্যা করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যায় না। শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে আলোচনা করতে হয়। সাধারণ নিরীহ মানুষের জীবন নিয়ে পাহাড়ে যারা অরাজকতা সৃষ্টি করছে তারা কখনও দেশকে ভালোবাসে না। তারা জাতির, দেশের শত্রু। তাদের এখনি প্রতিহত করতে হবে।
সমাবেশের আগে একইদিন সকালে রাঙামাটি পৌরসভা প্রাঙ্গণ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে নিউ মার্কেটের সামনে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়।এসময় আরও বক্তব্য রাখেন- সংরক্ষিত সংসদ সদস্য ফিরোজা বেগম চিনু, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মুছা মাতব্বর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার চাকমা, রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. শামীম, অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন’র সভাপতি পরেশ মজুমদার প্রমুখ। এসময় জেলার বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক এবং পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ একাত্মতা ঘোষণা করে সমাবেশে যোগ দেন।