শনিবার সকাল ১০টা থেকে মানিকছড়ি উপজেলা পরিষদের সমানে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম আঞ্চলিক সড়কের উপর টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে ও ইটপাটকেল রেখে সড়ক অবরোধ করে। পরে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের আশ্বাসের ভিত্তিতে ইউএনও আহসান উদ্দীন মুরাদকে দুইদিনের মধ্যে অপসারণের আল্টিমেটাম দিয়ে সড়ক ছেড়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা। সড়ক অবরোধ চলাকালীন রাস্তার দু’পাশে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে জনদূর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা।
ইউএনও এর অপসারণ ও শাস্তি দাবি করে খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা। স্মারকলিপিতে অভিযোগ করা হয়, ইউএনও হিসেবে যোগদানের পর থেকে আহসান উদ্দীন মুরাদ নানা অজুহাতে মানিকছড়ি রানী নীহার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন ও যোগ্যছোলা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এম কে আজাদসহ একাধিক শিক্ষক, সরকারি কর্মকর্তা ও এমন কি জনপ্রতিনিধিদের নানা ভাবে অপদস্থ ও হেনস্থা করেছেন।
খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো: রাশেদুল ইসলাম বলেন, এখনও পর্যন্ত কোন অভিযোগ আমি পায়নি। লিখিত অভিযোগ আসলে নিয়ম মাফিক ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান তিনি।