মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী জলকেলী নৃত্য, ছাতা নৃত্য, হাতপাখা নৃত্যসহ বিভিন্ন ডিসপ্লে এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল পানখাইয়াপাড়া মারমা পাড়ায়। সাংগ্রাইং উৎসবের অনুষ্ঠান উপভোগ করতে স্থানীয়রা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকদের সমাগম ঘটে খাগড়াছড়িতে। আগামী দুইদিন চলবে মারমাদের বৃহৎ সামাজিক অনুষ্ঠান সাংগ্রাইং। এছাড়া আজ ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বৈসু উৎসবের ২য়দিন।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার আহমার উজ্জামান বলেন, পহেলা বৈশাখ ও বৈসাবি উৎসবকে ঘিরে সকল জাতিগোষ্ঠী যেন নিরাপদে তাদের উৎসব পালন করতে পারে সে লক্ষে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এছাড়া পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।