কিন্তু আজ স্বাধীনের তো এমন হবার কথা ছিলো না, স্বাধীন কৃষি ডিপ্লোমা করা শিক্ষিত যুবক, ছাত্রলীগের জন্য মামলা খেতে খেতে স্বাধীনের জীবন হয়েছিলো দূর্বিষহ। খাগড়াছড়িতে ২০০১ সাল থেকে পুরো বিএনপি-জামাত জোট আমলে অন্যদের মত তিনিও নিজ এলাকায় থাকতে পারেননি। কতবার যে বিএনপির ক্যাডারদের হাতে হেনস্তা হতে হয়েছে তার হিসাব নেই, এখনো শরীরে তার চিহ্ন পাওয়া যাবে।
ক্ষমতার পালাবদল হয়, সবার ভাগ্য ফিরে, শুধু ভাগ্য ফিরে না স্বাধীনদের; তিনি এখনো পথে…। স্বাধীনরা হারিয়ে যেতে পারে না। তাঁদের হারিয়ে যেতে দেওয়া উচিত হবে না।
তথ্যসূত্র: খাগড়াছড়ির ইমরুল এর ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে।
যেভাবে শিরোনাম টা দেয়া হলো তাতে মনে হচ্ছে টমটম ড্রাইভার এর পেশা মস্ত এক অপরাধমূলক কাজ।আগে বস্তুনিষ্ঠা শিখুন।
কোন পেশায়ই ছোট নয়; দলের জন্য ওনার ত্যাগ-তিতিক্ষা অবদানকে সালাম জানাই। যথাযথ মূল্যায়ন হোক।
তাতে অসুবিধাটা কোথায় !
ওনি সততার সাথে আছে বলে এমন
ত্যাগী নেতা ও কঠোর পরিশ্রমের নেতারা কারো কাছে সহজেই চাইতে দ্বিধাবোদ মনে করে।তাই যারা দায়িত্বশীল আছেন তাদের বোঝা উচিত।
তাতে সমস্যা নেই,কর্মই মানুষকে বড় করে।
কমর্ মানুষ কে বর করে
খুবই দুঃখজনক!সত্যিকারের নেতারা আজ নেতৃত্ব থেকে বঞ্চিত হওয়ার জন্য দায়ী হাইব্রীড আওয়ামীলীগরা যারা উড়ে এসে জুড়ে বসে আছে।সত্যিকারে যারা সংগঠনের জন্য নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছে তাদের ভাগ্যে আজ কি আছে বাংলাবাসী ভালো করে দেখেন!!
আমিও টমটম চালাতে চাই।
স্যালুট জানাই ভাই।
সেটেলার আর কতদুর????
একেই বলে নেতা…….
পতাকার লাল বৃত্তের অন্তরালে তোমাদের কৃতিত্ব।