ছাত্রলীগের ইতিহাস বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের রক্তস্নাত পথযাত্রা : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

purabi burmese market

বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবসময় বলতেন, ‘ছাত্রলীগের ইতিহাসের সাথে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের রক্তস্নাত পথ পরিক্রমা সম্পৃক্ত। বাংলা, বাঙালি, স্বাধীনতা ও স্বাধিকার অর্জনের লক্ষে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের অ্যাসেম্বলি হলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেন বঙ্গবন্ধু। প্রতিষ্ঠার সময় ছিল পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ। পরবর্তী সময়ে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের পরিবর্তে হয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

তিনি আজ শনিবার বিকালে (৪ জানুয়ারি) জেলা ছাত্রলীগের ৭২-তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাগড়াছড়ির সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী পদ-মর্যাদার শরণার্থী টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এসব কথা বলেন।

এ সময় খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা নুরনবী চৌধুরী.কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া,জেলা পরিষদ সদস্য খগেশ্বর ত্রিপুরা,জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মংসুই প্রু চৌধুরী অপু,জেলা পরিষদ সদস্য জুয়েল চাকমা ও পার্থ ত্রিপুরা জুয়েল, সাবেক ছাত্রনেতা শিব শংকর দেব, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সঞ্জীব ত্রিপুরা, সম্পাদক বিশ্বজিত রায় দাশ এবং জেলা যুবলীগ সভাপতি যতন ত্রিপুরা বক্তব্য রাখেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ৬ দফা দাবি দিয়েছিলেন, যা ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার আন্দোলন বেগমান হয়। তৎকালীন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সাহসী আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল।

এর আগে পতাকা উত্তোলন শেষে আনুষ্ঠানিক ভাবে কেক কেটে জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে আয়োজিত রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কার্যক্রম ঘুরে দেখেন প্রধান অতিথিসহ অন্যান্যরা।

dhaka tribune ad2
আরও পড়ুন
আপনার মন্তব্য লিখুন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশিত হবে না।