বৃহস্পতিবার সকালে জেলা শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে সংগঠনটির আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, গত ২৫ আগস্ট ৩৫৮ জন শিক্ষক নিয়োগের লক্ষে একটি লিখিত পরীক্ষা নেয়া হয়। যেখানে প্রশ্ন ফাঁসের মাধ্যমে আগে থেকে টাকা নেয়া প্রার্থীদের জিতিয়ে আনা হয়। এবং একইদিন কলেজ নিবন্ধন পরীক্ষা থাকায় অধিকাংশ বাঙালি চাকরিপ্রার্থী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, সংগঠনের জেলা সভাপতি মো: মাঈনউদ্দিন। লিখিত বক্তব্যে জনসংখ্যা অনুপাতে শিক্ষক নিয়োগ নিশ্চিত করা না হলে জেলা পরিষদ ঘেরাওসহ কঠোর কমৃসূচি ঘোষণা করা হবে।