তরুণীদের সামনে বিভিন্ন পাত্রে বা জলাধারে জল রাখা থাকে। তরুণেরা জলভর্তি পাত্র নিয়ে দলে দলে এসে ‘সাংগ্রাইংতে মিলে মিশে পানি খেলা খেলি ও ভাই সকলে ও বোন সকলে এসো একত্রে আনন্দ করি’। রাঙা পুস্প শোভিত এ মাসে আতœহারা হয় সাংগ্রের আনন্দে এই শুভ দিনে তুলনাহীন তুমি, প্যন্ডেলে বসে স্বাগত জ্বানাও, সাংগ্রেং এর জল হীম শীতল সুন্দরী তুমি অপূর্ব শহরের অলিতে-গলিতে এই ধরনের আদিবাসী গান গেয়ে আদিবাসীরা এক অপরকে পানি বর্ষন করে জলকেলী উৎসবে মেতে উঠে।
মারমা আদিবাসীদের এই জলকেলি উৎসব পাহাড়ী-বাঙালির মিলন মেলায় পরিনত হয়। দেশে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসে শত শত পর্যটক। মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল রাজার মাঠে জলকেলি মাধ্যমে জেলার উপজেলাগুলোতে শেষ হবে সাংগ্রাই অনুষ্ঠান।