লিখিত বক্তব্যে তরুণী বলেন,ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের হয়ে কাজ করার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় গত ১৭ আগস্ট রাঙামাটির সদরের বধিপুরের বাড়ি থেকে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা তাকে তুলে নিয়ে যায়। রাঙামাটির ধর্মঘর, জীবতলী ও ডুলুছড়ি এলাকার বিভিন্ন স্থানে বন্দি অবস্থায় তার ওপর চলে পাশবিক নির্যাতন। গত ১৯ নভেম্বর ডুলুছড়ি এলাকায় নিরাপত্তাবাহিনীর টহল দল দেখে সন্ত্রাসীরা তাকে রেখে পালিয়ে। নিরাপত্তাবাহিনীদের সহযোগীতায় সেই চার মাসের বন্দীদশাকে মুক্তি পায়। অপহরণ ও নির্যাতনের ঘটনায় রাঙামাটির কোতয়ালী থানায় ভুক্তভোগী তরুণী অজ্ঞাত ৩০ জনকে আসামী করে মামলা করেছেন।
সংবাদ সম্মেলন থেকে রাষ্ট্রের কাছে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান ওই তরুণী। আঞ্চলিক সংগঠনগুলোর আধিপত্য বিস্তারের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পাহাড়ের সাধারণ জনগণ।