জানা যায়, টানা বর্ষনে নাইক্ষ্যংছড়ি-রামু সড়ক, নাইক্ষ্যংছড়ি-গর্জনীয়া-বাইশারী সড়ক ও দৌছড়ি সড়কটি বিচ্ছিন্ন সহ দুই উপজেলার ১০ গ্রামের মানুষ রয়েছে পানি বন্দীতে।
বাইশারী ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আলম জানান, লাগাতার বৃষ্টিতে বাড়ীঘর বিধ্বস্থ ও হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও পাহাড় ধসের আশংকা রয়েছে। ইতিমধ্যে এলাকার লোকজনদের পাহাড়ের পাদদেশ থেকে সরে যেতে আহবান জানান। তবে রাবার বাগানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
সরজমিনে জানা যায়, নাইক্ষ্যংছড়ির পার্শ্ববর্তী রামু উপজেলার ঐতিহাসিক শাহসূজা সড়কের কচ্ছপিয়া-গর্জনিয়া সংযোগ অংশে বাকঁখালী নদীর উপর নির্মিত ৩ কোটি ব্রীজ টি একপাশের অংশ নদীতে বিলীন হতে শুরু করায় দিশেহারা হয়ে পড়েছে এলাকার লাখো মানুষ। বছরের প্রথম পাহাড়ি ঢলের প্রবল স্রোতের তোড়ে ব্রীজটি ভেঙ্গে গিয়ে নদীতে বিলীন হলে ওপারের অন্তত ২ শত গ্রামের দেড় লাখ মানুষের কপালে চরম দূর্দশা নেমে আসবে।