রাঙ্গামাটি জেলায় একটি ও খাগড়াছড়ি জেলার রামগড়ে একটি এবং বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ও চাকঢালায় একটি করে স্থলবন্দর নির্মাণ করা হবে । এতে করে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির পাশাপাশি আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন হবে। এছাড়াও খাগড়াছড়ির রামগড়ে স্থলবন্দর নির্মাণ করা হলে বাংলাদেশ-ভারতের মাঝে বাণিজ্যর পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে ।
শুক্রবার সকালে বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমে সম্ভাব্য সীমান্ত স্থলবন্দর পরিদর্শনকালে নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান এসব কথা বলেন ।
মন্ত্রী আরো বলেন, বান্দরবানের ঘুমধুমে এবং চাকঢালায় স্থল বন্দর নির্মাণ করা হলে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ উপকৃত হবে । আর এই চার স্থলবন্দর হলে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে ।
তিনি আরো জানান, উপজেলার চাকঢালায় স্থলবন্দর করা হলে পণ্য আনা-নেয়ায় ৫০কি.মি দূরত্ব কমে যাবে ।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে নৌ ও পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায়, স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ চেয়ারম্যান মোঃ আলাউদ্দিন ফকির, বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, বান্দরবান জেলা প্রশাসক দিলীপ কুমার বণিক, পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়, বান্দরবান পৌর সভার মেয়র ইসলাম বেবী, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক আলী হোসেন, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস,এম সরওয়ার কামাল, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগ যুগ্ম আহ্বায়ক তসলিম ইকবাল চৌধুরী সহ বিভিন্ন শ্রমিক ফেডারেশন ও আওয়ামীলীগ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।