এ উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার দুপুরে ‘শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি উপজেলার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা স্মৃতিসৌধ চত্বরে গিয়ে এক আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সৌরভ পাল ডালিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক লক্ষী পদ দাস। উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সোহেলের সঞ্চালনায় এতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক মোজাম্মেল হক মোজাফ্ফর, যুগ্ন-আহবায়ক থোয়াইচাহ্লা মার্মা, নাছির উদ্দিন, ধুংরী মার্মা, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বান্দরবান জেলা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুজন চৌধুরী সঞ্জয়, সভাপতি কাউছার সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক জনি সুশীল, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কার্য নির্বাহী সদস্য রবিন বাহাদুর।
সভায় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন। বাংলা, বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধীকার অর্জনের লক্ষ্যে ১৯৪৮ সালের এ দিনে প্রতিষ্ঠা লাভ করে ছাত্রলীগ। সুতরাং এ সংগঠনের সকল নেতৃবৃন্দর মধ্যে মুজিবী আদর্শ থাকতে হবে। এ দেশে সকল আন্দোলন সংগ্রামে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ।
এ সময় বক্তারা আরও বলেন, বীর বাহাদুরের প্রচেষ্টায় আলীকদম তথা গোটা বান্দরবান জেলায় ব্যাপক উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন হয়েছে, বর্তমানেও কোটি কোটি টাকার কাজ চলছে। তাই বান্দরবানের উন্নয়নের জন্য বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি’র বিকল্প নেই। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বীর বাহাদুরকে পূণরায় নির্বাচিত করতে হবে।
আলোচনা সভা শেষে উপস্থিত অতিথি ও ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ কেক কাটেন। এরপর সন্ধ্যায় এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।