সাংবাদিক এনামুল হক কাশেমী পাহাড়বার্তাকে বলেন, বুধবার বিকেলে তাঁর ব্যক্তিগত বিকাশ হিসেবে (নং ০১৮২৮৪১১২৬৫) চট্টগ্রামে একটি অফিস থেকে বিল বাবদ বিকাশ এজেন্ট নং ০১৮৩৮৫২০৫৯৮ থেকে দুদফায় মোট ৫হাজার ২৯০ টাকা পাঠানো হয়, এ টাকা প্রেরণের মাত্র দুই মিনেটের মধ্যেই গ্রামীণ নং ০১৭৯৭৫২৫৪৭০ থেকে একটি ‘কল’ আসে- বলা হয় আপনার বিকাশ নাম্বার বন্ধ হয়ে যাবে, পরীক্ষা করা হচ্ছে বিকাশ অফিস থেকে এবং আপনি রবি নং ০১৮৪৬৩৩৩১৯৮ এ- আগে বিকাশে প্রাপ্তি সব টাকা ‘সেন্ড’ করে দিন। ওই নাম্বারের কথা মতে দুদফায় মোট ৫ হাজার ৪৬৯টাকা ‘সেন্ড. করেন সাংবাদিক এনামুল হক কাশেমী। এর পর থেকেই ওই দুটি নাম্বারই সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বান্দরবান জেলা শহরের আরও বেশকজন বিকাশ গ্রাহক সাম্প্রতিক সময়ে এভাবে বিকাশ নাম্বারে তাদের কাছে প্রেরিত টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে প্রতারিত হয়েছেন বলে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।
জেলার বেশ কয়েকজন বিকাশ গ্রাহকরা বলেন,বিকাশে টাকা লেনদেন করার ক্ষেত্রে বিকাশ দোকানগুলোতে প্রতাকর চক্র সক্রিয় থাকায় এবং এসব প্রতারণামুলক কার্যক্রম বন্ধে সরকারি সংস্থাগুলোর নিস্ক্রিয়তার সুযোগে আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন শত শত বিকাশ গ্রাহক। এসব বিষয় তদন্ত সাপেক্ষে বিকাশ প্রতারকদের মুলোৎপাটন করার এখনই সময় বলেও মত প্রকাশ করেছেন বিশিষ্ট নাগরিকরা।
প্রসঙ্গত, সাংবাদিক এনামুল হক কাশেমী দৈনিক যুগান্তর এবং সংবাদ সংস্থা বাসস এর বান্দরবান প্রতিনিধি হিসাবে কর্মরত আছেন।
3 মন্তব্য
Before sending your money, you should check your balance.
উনি কিভাবে সাংবাদিক হলো অামার কাছে বোধগম্য হচ্ছে না। একজন সাংবাদিকে সারাক্ষন চোখ কান খোলা রেখে চলতে হয়। উনাকে বলার সঙ্গে সঙ্গে ভাববিচার না করে অন্য একটা নাম্বারে কিভাবে সে সেন্ড করেদিলো হায়রে দুনিয়া
সবাইকে চোখ কান সবসময় খোলা রাখতে হবে।