বান্দরবান পৌর এলাকার ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখলাম খুব কম সংখ্যক (আমার দেখায় মাত্র ৪টি) পশু রাস্তায় বা রাস্তার পাশে কুরবানী দেওয়া হয়েছে। সবগুলোই দেখলাম যার যার বাড়ির সীমানার ভেতরে জবাই করা হয়েছে বা হচ্ছে। পৌরসভার নির্ধারিত স্থানে তেমন কোথাও পশু জবাই করতে দেখা যায়নি। বাজারের ৪ নং ওয়ার্ডের কসাইখানায় নেওয়া হয়েছে মাত্র ২টি গরু। জামে মসজিদের গেইটের পাশে কোনো গরু জবাই করা হয়নি। সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবসম্মত না হলে মানুষের পক্ষে মানা সম্ভব নয়। এটা বোঝা গেলো। পথে চলতে চলতে অনেকের সাথে কথা বলেছি। পশু জবাইয়ের পর সেই জায়গাগুলো পরিস্কার করার ক্ষেত্রেও এ বছর নাগরিকদেরকে অনেক বেশি সচেতন মনে হয়েছে।
এ বছর পশু জবাই এবং বর্জ্য নিষ্কাশনের ক্ষেত্রে বান্দরবান পৌরসভার উদ্যোগগুলো সুন্দর হয়েছে। প্রচারণাও কাজে লেগেছে বেশ। আগামী বছর আরো সুন্দর এবং বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ চাই। সুন্দর ইচ্ছে থাকলে অনেক কিছুই সুন্দরভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব। দক্ষ নেতৃত্ব থাকলে আসলেই অনেক কিছু করা সম্ভব।
সূত্র- (চ্যানেল টুয়েন্টিফোর এর বান্দরবান প্রতিনিধি ফরিদুল আলম সুমনের পোস্ট অবলম্বনে)।