সাংগ্রাই বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রামে সামাজিক প্রধান উৎসব, এই উৎসবে সবাই আনন্দে জোয়ারে ভাসছে। দুস্থ বায়োবৃদ্ধাদের কি নতুন বছরের নতুন কাপড় পরিধান করতে ইচ্ছে নেই? এরাইতো একসময় তাগ্রাজোয়ানদের মতো গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়াতেন আনন্দ করতেন ঐতিহ্যবাহি সাংগ্রাই পালন করতেন পাহাড়ের এই প্রধান উৎসবকে ধরে রাখ ছিলেন। হোক না গরিব বায়োবৃদ্ধা বলে ঘরে বসে থাকবে কেন? তাঁরাওতো মানুষ নতুন বছরের সবার মতো আনন্দ উৎসবে মেতে উঠুক। তাইতো এগিয়ে আসছে বর্তমান প্রজন্মের আর্তমানবতাবাদী যিনি মংশে প্রু স্যার।
কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রয়াত প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক চিংসামং চৌধুরীর সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত যাওয়ার পরই তিনি ওই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। এলকার ঘুরে নিজের অর্জিত টাকা দিয়ে সাংগ্রাই উৎসবের জন্য বস্ত্র ও আর্থিক গরিব দুঃখিদের মাঝে বিলিয়ে দেন।
এই ব্যাপারে মংশে প্রু মারমা বলেন,প্রতি বছর উৎসব আসলে বায়োবৃদ্ধাদের মাঝে কিছু না কিছু দিতে চেষ্টা করি। তিনি বায়োবৃদ্ধাদের আমরণ সেবা করে যাবেন।
এই বিষয়ে আরও