এদিকে,গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ক্ষতিগ্রস্থ মুল সড়কের পাশে পাহাড়ে পুনরায় কেটে বাইপাস করে সড়ক তৈরীর চেষ্টা করছে সেনা বাহিনী ও সড়ক বিভাগের কর্মীরা। রাঙামাটি চট্টগ্রাম সড়কের ক্ষতিগ্রস্থ স্থান সমূহে মাটি সরানোর কাজ শুরু হলেও এখনো সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। রাঙামাটি খাগড়াছড়ি সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভাঙ্গনও পাহাড় ধসের কারণে সড়ক যোগাযোগ বিছিন্ন রয়েছে।
অন্যদিকে রাঙামাটি শহরে গত ৩ দিন ধরে বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন থাকার পর বৃহস্পতিবার রাতে শহরের একাংশ বিদ্যুৎ সংযোগ চালু হয়েছে। মোবাইল নেটওয়ার্ক বিঘœ ঘটায় টেলিযোগাযোগ ব্যাহত হচ্ছে। রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের মাটি ভেঙ্গে পড়ায় যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ও জ্বালানি তেলের সংকট দেখা দিয়েছে।
এদিকে, শুক্রবার রাঙামাটিতে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শনে আসার কথা রয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রী ব্যারিষ্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের সচিব নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা’র।
প্রসঙ্গত, সেনাবাহিনী জানায় রাঙামাটি পার্বত্য জেলার সাথে চট্টগ্রাম,বান্দরবানসহ অন্য জেলার সংযোগ সড়কে ১৪৫টি ধস হয়েছে। সড়ক ব্যবস্থা ভেঙ্গে পরার কারণে নিত্যপণ্যসহ সব কিছুর দাম বাড়ছে জেলাটিতে।