রাঙামাটি জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা বিশ্ব নাথ মজুমদার জানায়, মঙ্গলবার রাতে নিহত চারজনের পরিবারকে প্রতিজনের জন্য ২০ হাজার টাকার করে নগদ সহায়তা এবং পরিবার প্রতি ৩০ কেজি করে খাদ্যশস্য বরাদ্দ প্রদান করা হয়।
এদিকে ভবনের মালিক নঈম উদ্দীন টিটুর বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় একটি মামলা রুজু হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, চার নিহতের লাশ উদ্ধারের পর রাত পৌনে দুইটায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আর কোন লাশের সন্ধান পাওয়া যায়নি বলে জানান আমাদের রাঙামাটি প্রতিনিধি । নিখোঁজ মানুষের সন্ধানে কাজ করছে দমকল বাহিনী, পুলিশ নৌবাহিনী ও সেনাবাহিনী সদস্যরা ।
প্রসঙ্গত, বিকেল সোয়া পাঁচটার সময় দোতলা ভবনটির নিচের মাটি সরে গিয়ে কাপ্তাই লেকের পানিতে ধসে পড়ে যায়। ভবনটির নীচতলার পুরোটি পানির নীচে ডুবে যায়। ভবন ধসের ঘটনায় পিংকি, মোহাম্মদ জাহিদ , উম্মে হাবিবা রুনা আক্তার ও সামাদুল নামে চারজন নিহত হয়। রুনা রাঙামাটি সরকারী কলেজের অর্নাসের শিক্ষার্থী।