সমাবেশে বক্তারা বলেন, সারাদেশে যখন মানবতা বিরোধী অপরাধের সাথে জড়িত যুদ্ধাপরাধী রাজাকার আলবদরদের বিচার দ্রæতগতি এগিয়ে নিচ্ছে বর্তমান সরকার। শহীদ পরিবারগুলোসহ আপামর জনগণ এই বিচার প্রক্রিয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করছে ঠিক তেমনিভাবে রাঙামাটির স্বঘোষিত রাজাকার ত্রিদিব রায়ের মরনোত্তর বিচার প্রক্রিয়া শুরু না হওয়ায় ক্ষোভে ফুসে উঠছে পার্বত্যবাসীসহ আপামর আম জনতা।
এমতাবস্থায় মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃপক্ষ নির্যাতিত নীপিড়িত পার্বত্যবাসীর দাবি অনুভব করে বহুল কাঙ্খিত রায় প্রদান করে স্পষ্টভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন যে, আগামী ৯০ দিনের মধ্যে উক্ত যুদ্ধাপরাধী রাজাকার প্রয়াত চাকমা রাজা ত্রিদিব রায়ের সকল সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণসহ উক্ত রাজাকারের নামে থাকা সকল প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করতে হবে। এই ঐতিহাসিক রায়ের জন্য মহামান্য হাইকোর্টের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সমাবেশ থেকে নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, রাঙামাটির বর্তমান সার্কেল চিফ ব্যারিষ্টার রাজা দেবাশীষ রায় এর পিতা যুদ্ধাপরাধী রাজাকার প্রয়াত চাকমা রাজা ত্রিদিব রায়।