দাবিগুলো হলো, বেতন স্কেলসহ টেকনিক্যাল পদের মর্যাদা, মূল বেতনের ৩০ শতাংশ মাঠ-ভ্রমণ ভাতা, ঝুঁকি ভাতা, প্রতি ৬ হাজার জনসংখ্যা বিপরীতে একজন স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ দান ও ১০শতাংশ পোষ্য কৌটা প্রবর্তন করা। কর্মবিরতিতে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন’র লামা শাখার সভাপতি মুসলেম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শহীদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য সহকারী উশাইমং মার্মা, ফিলিপ মুরুং প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন এর লামা শাখার সভাপতি মুসলেম উদ্দিন জানান, স্বাস্থ্য সহকারীরা শিশু ও মাতৃমৃত্যু হ্রাস, য²া, ধনুষ্টংকার, ডায়রিয়া, ম্যালেরিয়ার নিয়ন্ত্রণ, সংক্রামক ও অসংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এছাড়া গুটিবসন্ত, পোলিও নির্মূলে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী সুনাম অর্জন করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন এবং বিশ্ব রোল মডেল হয়েছে। এসব যুক্তিক বিবেচনায় উপস্থাপিত চার দফা দাবিগুলো আমরা পাওয়ার দাবি রাখি।
তারা আরও বলেন, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত ১ জানুয়ারি থেকে ইপিআই কার্যক্রম সহ সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। এদিকে একই দিন আলীকদম উপজেলায়ও চার দফা দাবী বাস্তবায়নের দাবীতে কর্ম বিরতি কর্মসূচী পালন শুরু করে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন। এতে উপজেলার সকল স্বাস্থ্য সহকারীগন অংশ গ্রহণ করেন।