তাঁর নাম স্বাধীন, খাগড়াছড়ি শহর আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক তিনি; তূখোড় ছাত্রলীগ নেতা থেকে আজ তিনি খাগড়াছড়ি শহর আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ নেতা। স্বাধীন আজ জীবনের প্রয়োজনে টমটম চালায়, তিনি মনে করেন এতে অসম্মানের কিছু নেই, কোনো কাজই ছোট নয়।
কিন্তু আজ স্বাধীনের তো এমন হবার কথা ছিলো না, স্বাধীন কৃষি ডিপ্লোমা করা শিক্ষিত যুবক, ছাত্রলীগের জন্য মামলা খেতে খেতে স্বাধীনের জীবন হয়েছিলো দূর্বিষহ। খাগড়াছড়িতে ২০০১ সাল থেকে পুরো বিএনপি-জামাত জোট আমলে অন্যদের মত তিনিও নিজ এলাকায় থাকতে পারেননি। কতবার যে বিএনপির ক্যাডারদের হাতে হেনস্তা হতে হয়েছে তার হিসাব নেই, এখনো শরীরে তার চিহ্ন পাওয়া যাবে।
ক্ষমতার পালাবদল হয়, সবার ভাগ্য ফিরে, শুধু ভাগ্য ফিরে না স্বাধীনদের; তিনি এখনো পথে…। স্বাধীনরা হারিয়ে যেতে পারে না। তাঁদের হারিয়ে যেতে দেওয়া উচিত হবে না।
তথ্যসূত্র: খাগড়াছড়ির ইমরুল এর ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে।