বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তে সংরক্ষিত এলাকায় এবার মোবাইল টাওয়ার (বিটিএস) স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়ার পত্র পাঠিয়েছেন “বিটিআরসি”।
সূত্রে জানা যায়,গত ১৫ জানুয়ারি নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পরিষদ কার্যালয় হতে সীমান্তবর্তী উপজেলা নাইক্ষ্যংছড়ির অধিকাংশ এলাকায় এবং তিনটি ইউনিয়নে বিওপিতে মোবাইল নেটওর্য়াক নিয়মিত না থাকায় আন্ত:যোগাযোগ রক্ষা করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ার অবহিত করে পত্রনং- উপকা/না,ছড়ি/বা:বান/২০২০-০৩ স্মারকে পত্র পাঠানো হয় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বরাবরে।
উপজেলা পরিষদের প্রেরিত পত্রের প্রেক্ষিতে গত ৯ ফেব্রুয়ারি -১৪. ৩২. ০০০০. ৮০০.০০১.১৮.১৪ স্মারকে বিটিআরসি’র ইন্ঞ্জিয়ারিং এন্ড অপারেশনস্ বিভাগের পরিচালক মো, গোলাম রাজ্জাকের স্বাক্ষরিত পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তবর্তী এলাকায় নেটওর্য়াক টাওয়ার (বিটিএস) স্থাপনের জন্য বিটিআরসি’র এর সংশ্লিষ্ট নির্দেশনা অনুসরণ পূর্বক বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তের বিওপিসহ ইউনিয়নগুলোতে মোবাইল নেটওর্য়াক মান উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করত: গৃহীত কার্যক্রম সর্ম্পকে অত্র কমিশনকে অবহিত করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।
এই ব্যাপারে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো,শফি উল্লাহ বলেন,সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় ৫টি ইউনিয়নের তিনটি ইউনিয়নের দৌছড়ি, সোনাইছড়ি ও ঘুমধুম বিওপি গুলোতে নিয়মিত মোবাইল নেটওর্য়াক না থাকায় আন্ত:যোগাযোগ রক্ষা করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ার প্রেক্ষিতে মোবাইল নেটওর্য়াক শক্তিশালী করার জন্য মোবাইল টাওয়ার(বিটিএস) স্থাপন করার অনুরোধ জানিয়ে বিটিআরসি বরাবরে আবেদন করলে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি অনুমতি পত্র প্রদান করা হয়।
দৌছড়ি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হাবিব উল্লাহ বলেন,এই মোবাইল নেটওর্য়াকের টাওয়ার স্থাপনে পাহাড়ী এলাকায় সন্ত্রাস প্রতিরোধসহ অন্যান্য সুবিধা ভোগের করবে সাধারণ জনগণ।