পার্বত্য জেলা পরিষদ এলাকার উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান : পার্বত্য সচিব

NewsDetails_01

পার্বত্য জেলা পরিষদ এলাকার উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানগুলো মাঠ পর্যায়ের প্রতিষ্ঠান হিসাবে বৈচিত্র্যপূর্ণ পরিবেশ এবং স্থানীয় চাহিদার ওপর ভিত্তি করে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করতে পারে। আজ শুক্রবার (২৭ আগস্ট) সকালে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে (এনেক্স ভবন) রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্য, কর্মকর্তা এবং হস্তান্তরিত বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য কালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোসাম্মৎ হামিদা বেগম এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন,সরকারের সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। যেকোন ভবন নির্মাণের সময় প্রতি ফ্লোরে ওয়াশরুম/টয়লেটের ব্যবস্থা করতে হবে। এটা মানুষের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে। তিনি প্রকৌশলীদের প্রতি ভবন ডিজাইনের সময় এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখার জন্য অনুরোধ করেন। তিনি আরও বলেন,পার্বত্য এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে মন্ত্রণালয়ের সাথে যেকোন বিষয়ে আলোচনা, পরামর্শ বা সহযোগিতার ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহযোগিতা থাকবে।

NewsDetails_03

রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাঃ আশরাফুল ইসলাম, সদস্য প্রর্বতক চাকমা, সদস্য বিপুল ত্রিপুরা, সদস্য বাদল চন্দ্র দে, সদস্য প্রিয়নন্দ চাকমা, সদস্য ঝর্ণা খীসা, সদস্য দিপ্তীময় তালুকদার, সদস্য অংসুইছাইন চৌধুরী, সদস্য আসমা বেগম, সদস্য সবির কুমার চাকমা, সদস্য নিউচিং মারমা, সদস্য ইলিপন চাকমা, সদস্য আব্দুর রহিম, সদস্য রেমলিয়ানা পাংখোয়া, নির্বাহী প্রকৌশলী বিরল বড়ুয়া, সহকারি প্রকৌশলী জ্যোতির্ময় চাকমা, হিসাব ও নিরীক্ষা কর্মকর্তা মোঃ খোরশেদুল আলম চৌধুরী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মনতোষ চাকমাসহ হস্তান্তরিত বিভাগের সকল বিভাগীয় কর্মকর্তাগণ।

মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন, পরিষদ সদস্য অংসুই ছাইন চৌধুরী, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ নীতিশ চাকমা, জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ড. বরুণ কুমার দত্ত, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীবাস চন্দ, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং যুব উন্নয়ন অধিপ্তরের উপপরিচালক।

সভাপতির বক্তব্যে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার কয়েক মাসের মধ্যে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসন এবং সার্বিক অবস্থা বুঝার জন্য সচিবের আগমন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ইতিবাচক। তিনি বিভিন্ন বিভাগের জনবল ঘাটতি পূরণে মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা কামনা করেন।

আরও পড়ুন