একাদশ সংসদ নির্বাচনে বান্দরবান আসনের আওয়ামীলী প্রার্থী বীর বাহাদুর ১৯৯১ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৭ টি বছর বান্দরবানে সামগ্রিক উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করে আসছেন। এই ২৭ বছরে বান্দরবানে সারা বিশ্বের সাথে পরিচয় করে দিয়ে আজ বান্দরবান উন্নয়নের মহাসড়কে। আর এই উন্নয়নকে আরো এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে বান্দরবানের স্থানীয় শিক্ষার্থীরা (যারা দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের) ভিন্নধর্মী প্রচারণা নিয়ে মাঠে নামলেন।
গত বরিবার থেকে বান্দরবান শহর থেকে শুরু করে বান্দরবানের প্রতিটা এলাকার অলিতে গলিতে সাধারণ মানুষের কাছে নৌকার পক্ষে ফুল দিয়ে প্রচারণা পরিচালনা করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের এমন প্রচারণা সাধারণ মানুষও বেশ খুশি।
সাধারণ মানুষ মনে করে, আমাদের মা বাবাদের আশার আলো তো আমাদের ছেলে মেয়েরা দেখাবে তাই তারা যাদের কে যোগ্য মনে করে আমাদের ভোট দিতে বলবে আমরা তাদেরই ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবো। কারণ আমাদের সন্তানরা আমাদের থেকে অনেকাংশে ভালো জানে বলে আমরা মনে করি। কারণ তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে মানে আর্ন্তজাতিক মানের শিক্ষা এবং উন্নয়ন তারা দেখেছে তাই তো তারা বান্দরবানের নৌকার প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং এর জন্য ভোটারদের কাছে ফুল দিয়ে বিনয়ের সাথে নৌকায় ভোট চাইছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী পুলু মারমা বলেন, বান্দরবান একটি শান্তি ও সম্প্রীতির জেলা। শান্তি ও সম্প্রীতির ধারক বাহক বীর বাহাদুর উশৈসিং। তিনি বান্দরবান কে একটি শিক্ষা নগরীতে পরিণত করেছেন। তিনি দীর্ঘ ২৭টি বছর বান্দরবানের সামগ্রীক উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করে আসছেন। তিনি বান্দরবানের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সুযোগ সৃষ্ঠিতে নিরলস ভাবে কাজ করছে। তিনি বান্দরবান সরকারী কলেজ কে বিশ্ববিদ্যালয়ে রুপান্তর করছেন এবং বান্দরবানে বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় নামের একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্টা করেছেন। তাই আমরা আমাদের নিজেদের সামগ্রীক উন্নয়নের জন্য বীর বাহাদুর উশৈসিং এর কোন বিকল্প দেখি না। আমরা এমন প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য প্রতিনিয়তি ভোটারদের দোয়ারে দোয়ারে যাচ্ছি। আমরা চাই আগামীতে বান্দরবানের সেই সূর্য সন্তার বীর বাহাদুর কে আমার উন্নয়নের কান্ডারী হিসেবে দেখতে।
এসময় প্রচারণা কালে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী পুলু মারমা, নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের লুবু মারমা, মামং সিং, চবির বাংলা বিভাগের ইখতিয়ার ইমন, এলএলএম বিভাগের শিক্ষার্থী সিং থোয়াই মং, থোয়াই থিন মারমা, বান্দরবান সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী ডেনী বাহাদুর, চবি শিক্ষার্থী উমং প্রু মারমা কিম, চসিং মং মারমা, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী সাদ্দাম হোসেন মানিক, আইআইইউসি এর শিক্ষার্থী উচু অং মারমা, বান্দরবান সরকারি কলেজের উসানু মারমা, উশৈ, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব, চবির মোহাম্মদ সানি, মোতাহের হোসেন ডিউক, আবদুল্লাহ আল সাঈদ, তারেকুল ইসলাম সহ প্রমুখ।