আসামিরা হলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় সহ সাধারন সম্পাদক ও আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য কেএসমং মারমা, জেলা জেএসএস সভাপতি উছোমং মারমা, সাধারণ সম্পাদক, রোয়াংছড়ি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ক্যবামং মারমা, জেএসএস নেতা উছোসিং, পাইনু মং মারমা, চসাথোয়াই মারমা, অংশৈ মং, অংথোয়াই চিং, বাচিংমং মারমা, খ্যইপাই মারমা, রাংথনসান বম, পিসিপি’র সাবেক জেলা নেতা নিত্যলাল চাকমা, সুজন চাকমা। এ ঘটনায় আটক জেএসএস নেতা কেএসমং এবং ক্যবামং মারমাকে গত রোববার আদালতের নির্দেশে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ৭ মে সন্ত্রাসীরা জনসংহতি সমিতির কর্মী বিনয় তঞ্চঙ্গ্যাকে গুলি করে হত্যা করে। একই দিন অপহরণ করা হয় পুরাধন তংচঙ্গ্যা নামের অপর কর্মীকে,তার সন্ধান মেলেনি। গত ৯ মে সন্ত্রাসীরা জনসংহতি সমিতির সমর্থক জয়মনি তঞ্চঙ্গ্যাকে গুলি করে হত্যা করে। ১৯ মে বান্দরবানের রাজবিলায় আওয়ামী লীগের সর্মথক ক্য চিং থোয়াই মারমাকে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা করা হয়।