ভারতীয় হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাস সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতু ১ চালু হলে পাহাড়ের অর্থনীতি প্রবৃদ্ধি হবে। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যসহ অন্যান্য রাজ্যের সাথে বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ও ব্যবসায়িক সর্ম্পক আরও বেশী সহজ হবে। চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বন্দর ব্যবহার করে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা কম সময় ও ব্যয়ে আমদানী রপ্তানী করে উপকৃত হবে। আগামী বছরের এপ্রিলের মধ্যে বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হবে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো: শহিদুল ইসলাম বলেন, রামগড়ের স্থলবন্দর চালু হলে রামগড় ও আশপাশের বেকার সমস্যা দূর হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু ব্যবহার করে সেভেন সিস্টার খ্যাত ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাথে পর্যটকদের যোগাযোগও সহজ হবে। ভারত সরকারের সহযোগীতায় ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে মৈত্রী সেতুর কাজ শেষ হওয়ার পরপর স্থলবন্দর ও অন্যান্য কার্যক্রম শুরু হবে।
এসময় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএম সালাহউদ্দিন, রামগড় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কার্বারী অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতু ১ এর কাজ শুরু হয়। আগামী বছরের এপ্রিল মাসে শেষ হবে মৈত্রী সেতু ১ এর নির্মাণ কাজ।