বৃষ্টির কারণে বান্দরবান-কেরানীহাট সড়কের বাজালিয়ার বড়দুয়ারা এলাকার রাস্তা তলিয়ে যাওয়ায় ও বান্দরবান-রাঙ্গামাটি সড়কের কয়েকটি স্থানে সড়ক ধসে গিয়ে এখনো জেলার সাথে সারাদেশের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
বান্দরবান বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ঝুন্টু দাশ বলেন, প্রধান সড়ক থেকে পানি নেমে গেলে ফের বান্দরবানের সাথে অন্য জেলার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হবে।
আরো জানা গেছে,অবিরাম বর্ষণ অব্যহত থাকায় নদীর পানি প্রবেশ করে শহরের আর্মিপাড়া, ইসলামপুর, অফিসার্স ক্লাব, বনানী সমিল এলাকা, শেরেবাংলা নগর, সাঙ্গু নদীর তীরবর্তী এলাকাসহ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হলেও শুক্রবার সকাল থেকে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নত হয়েছে। এসব এলাকার লোকজন বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে। এছাড়াও জেলার লামা, আলীকদম ও থানচি, রুমা উপজেলায়
নিম্মাঞ্চল গুলো প্লাবিত হয়েছে। বিভিন্ন উপজেলায় ছোট ছোট পাহাড় ধস ও সড়কতলিয়ে যাওয়ায় জেলার সাথে জেলার ৫টি উপজেলার আন্ত সংযোগ সড়ক যোগাযোগ
বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
আরো জানা গেছে, জেলার ১৩১টি আশ্রয় কেন্দ্রে পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাসকারী
১২০০টি পরিবারকে ঐসব আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে।
বান্দরবান পৌরসভার মেয়র ইসলাম বেবী বলেন, বান্দরবানের পৌর এলাকার আশ্রিত
২৪শ মানুষের জন্য প্রতিদিনের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।