সূত্রে জানা যায়, দেড় বছর পূর্বে জলঢাকা উপজেলা জলঢাকা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড বগুলাগাড়ি চৌধুরী পাড়ার বাসিন্দা মৃত মোঃ আসরাফ আলীর ছেলে জুয়েল ইসলাম আরিয়ানের সাথে ফেসবুকের পরিচয় হয়। এক পর্যায়ে পরস্পরে ঘনিষ্ঠ হয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা হয়ে থাকে। পরে সহকারী শিক্ষিকা শামীমা আক্তার তাকে এড়িয়ে যেতে চেষ্টা করে এবং তার সাথে যোগাযোগ করা বন্ধ করে দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে জুয়েল ইসলাম আরিয়ান নামে ছেলেটি হঠাৎ করে রোয়াংছড়ি আদর্শ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উপস্থিত হয়ে শিক্ষিকাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ,প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে তুলে নিতে চেষ্টা করেন।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক উচহ্লা মারমা বলেন, আমি ক্লাস রুমে থাকার অবস্থায় শিক্ষিকা শামীমা আক্তার ফোন করে দ্রুত অফিসের আসতে বলেন, আমি অফিসের গিয়ে দেখি শিক্ষিকার শামীমা আক্তার হাতে থাকা মোবাইল ফোনকে ছিনিয়ে নিয়ে ভেঙ্গে ফেলার চেষ্টা করে ছেলেটি এবং তেরে আসতে দেখে স্কুলে থাকা ক’জন শিক্ষক ও শিক্ষিকাকে ডাকি। সকলে পরামর্শে ক্রমে কোন উপায়ন্তর না দেখে পুলিশকে খবর দেয়। রোয়াংছড়ি থানার পুলিশ এসে শামীমা আক্তারকে উদ্ধার এবং মোঃ জুয়েল ইসলাম আরিয়ানকে গ্রেফতার করে থানা নিয়ে যায়।
রোয়াংছড়ি থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ শহীদুল ইসলাম চৌধুরী গ্রেফতারে ব্যাপারে সত্যতার স্বীকার করে বলেন, একজন সহকারী শিক্ষিকাকে শ্লীলতাহানির ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত খবর পেয়ে পুলিশ ফোর্স পাঠিয়ে উদ্ধার করছি। সাথে সাথে জুয়েল ইসলাম আরিয়ানকে আটক করছি।
1 মন্তব্য
যাও বাবা কিছুদিন শ্রীঘরে থাকো তারপর বুঝতে পারবা ফেসবুকের ভালোবাসা কারে কয়