সংশ্লিষ্ট সূত্র পাহাড়বার্তাকে জানান , চট্টগ্রামে সীতাকুণ্ডে ছায়ানীড়ের বাড়িতেও জঙ্গি সম্পৃক্ততায়ও তারা জড়িত বলে জানান পুলিশ। গত ৭ মার্চ কুমিল্লার চান্দিনার যাত্রীবাহি বাসে বোমা হামলার ঘটনায় জহিরুল হক ও হাসানকে এবং আর্জিনাকে তার শিশুসহ চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের আস্তানা থেকে ১৫ মার্চ গ্রেফতার করে র্যাব- পুলিশ।
বান্দরবান পুলিশের জেনারেল রেজিষ্ট্রেশন অফিসার (জিআরও) জাহাঙ্গীর আলম পাহাড়বার্তাকে বলেন, সোমবার সকাল ১১টার দিকে অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবু হানিফের আদালতে তাদের হাজির করা হয়। এ সময় আসামিদের আদালতে হাজির করার পর আদালত আগামী ১৯ জুন তাদেরকে হাজির করার আদেশ দেন। পরে তাদের ফের কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়ে বান্দরবান জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
বৌদ্ধ ভিক্ষু উ দেমা উয়াছা ওরফে মংশৈ উ চাক এর হত্যাকান্ডের পর এ ঘটনায় তখন তিন রোহিঙ্গাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ছায়ানীড়ের বাড়ি থেকে গ্রেফতার হওয়া এই তিন জঙ্গি বৌদ্ধ ভিক্ষু হত্যায় জড়িত থাকার বিষয়ে পুলিশ অনুসন্ধানে জানতে পারে।
প্রসঙ্গত,এই তিন জঙ্গিকে বান্দরবান জেলা কারাগার থেকে বান্দরবানের চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর আদালতে হাজির করাকে কেন্দ্র করে আদালতপাড়াসহ বান্দরবান শহরের কড়া নিরাপত্তা গ্রহন করে পুলিশ, মাঠে নামানো হয় ডিবি সদস্যদের।